Posts

Showing posts from October, 2020

দুর্গাপুর ব্যারেজে এসে সেচ দফতরের চিফ ইঞ্জিনিয়ার ওয়েস্টকে ধমক দিলেন দুর্গাপুরের মহানাগরিক দিলীপ অগস্তি।

Image
নিউজ বেঙ্গল দুর্গাপুর=দুর্গাপুরের মহানাগরিক দিলীপ অগস্তির কাছে কড়া ধমক খেলেন সেচ দফতরের চিফ ইঞ্জিনিয়ার ওয়েস্ট জয়ন্ত দাস। রবিবার দুর্গাপুর ব্যারেজ লকগেটের মেরামতির কাজের অগ্রগতি নিয়ে খোঁজ খবর নিতে দুর্গাপুর ব্যারেজে আসেন শহরের মহানাগরিক,  সেচ দফতরের কাউকে দেখতে না পেয়ে চরম অসন্তোষ প্রকাশ করেন দিলীপ বাবু। এরপর মহানাগরিক দিলীপ অগস্তির সামনে ছুটে আসেন সেচ দফতরের চিফ ইঞ্জিনিয়ার ওয়েস্ট জয়ন্ত দাস এরপর শুরু হয় ধমক। দুর্গাপুরের মহানাগরিক দিলীপ অগস্তি সেচ দফতরের এই আধিকারিককে ধমক দিয়ে বলেন, ভুলে যাবেন না আমি মেয়র পানীয় জল নিয়ে আমার মাথাব্যাথার কারণ  রয়েছে আর গেট মেরামতির অগ্রগতি নিয়ে আপনারা আমাকেই অন্ধকারে রেখে দিচ্ছেন এটা মেনে নেব না। কেন এই সমন্বয়ের অভাব এই প্রশ্ন তুলে দুর্গাপুরের মেয়র বলেন, আমার সরকারের সেচ দফতরের চেয়ে অনেক ভালো দুর্গাপুর ইস্পাত কারখানার প্রযুক্তিবিদরা, কাজের অগ্রগতি নিয়ে বারবার এই প্রযুক্তিবিদরা তাকে ফোনে সব জানাচ্ছেন।  দুর্গাপুরের মেয়র সুর চড়িয়ে রবিবার বলেন, ২০১৭সালে যখন একই ভাবে এক নম্বর গেট ভেঙে গিয়েছিল তখন যুদ্ধকালীন তৎপরতাতে মন্ত্রী প্রযুক্তিবিদ সবাই দাঁড়িয়ে

প্রশাসনিক তৎপরতা তুঙ্গে থাকলেও এখনও দামোদর নদের জলের স্তর নামল না। আর এর জেরে দুর্গাপুর ব্যারেজের লকগেট মেরামতির কাজে এখনও হাত দিতে পারলো না প্রযুক্তিবিদরা।

Image
নিউজ বেঙ্গল দুর্গাপুর=ব্যারেজের লকগেট মেরামতির কাজে এখনও হাত দিতে পারলো না ইঞ্জিনিয়াররা। দামোদর নদের জলের স্তর শনিবারের মতো না থাকলেও রবিবার সকাল পর্যন্ত ভাঙা গেট দিয়ে হু হু করে জল ঢুকছে,  আর এটি গেট মেরামতির ক্ষেত্রে এখন অন্তরায় হয়ে দাঁড়িয়েছে ইঞ্জিনিয়ারদের কাছে। রবিবার সকালে সেচ দফতরের চিফ ইঞ্জিনিয়ার জয়ন্ত দাস পরিদর্শন করেন দুর্গাপুর ব্যারেজ, কথা বলেন,  এক্সপার্ট টিমের সদস্যদের সাথে কিন্তু জলের স্তর না নামা পর্যন্ত ভাঙা লকগেট মেরামতি করা সম্ভব নয় বলে জানান জয়ন্ত বাবু।ইতিমধ্যে পরিস্তিতি খতিয়ে দেখতে কলকাতা থেকে  সেচ দফতরের সচিব সহ একঝাঁক উচ্চপদস্থ আধিকারিক দুর্গাপুর ব্যারেজ পরিদর্শনে আসছেন বলে দুর্গাপুরের সেচ দফতরের আধিকারিকরা জানিয়েছেন।  কিন্তু কখন ভাঙা লকগেট মেরামতির কাজ শুরু করা যাবে তা নিয়ে এখনও ধোঁয়াশা রয়েছে। এইদিকে। লকগেট মেরামতির কাজে নিযুক্ত এক ঠিকাদার বলছেন, বালির বস্তা ফেলে ৩১নম্বর গেট পর্যন্ত যাওয়ার রাস্তা বানানোর কাজ চলছে,  কিন্তু সেই ক্ষেত্রেও কাজ ধীর গতিতে করতে হচ্ছে,কাজের অন্তরায় হয়ে দাঁড়িয়েছে দামোদরের সেই জলের স্তর।  শনিবার সকালে দুর্গাপুর ব্যারেজের ৩১নম্বর গ

করোনা সংক্রমণের ভয়কে উপেক্ষা করে দুর্গাপুর ব্যারেজে জনতার ঢল। কৌতুহলী মানুষের ভিড় সামলাতে হিমশিম খেতে হল পুলিশকে।

Image
  নিউজ বেঙ্গল দুর্গাপুর=কোথায় করোনার দাপট? কার্যতঃ জনতার ঢলে মারণ ভাইরাসের দাপট উধাও। পুজোতে হাজারো সতর্কতা জারি করেছিল সরকার, জারি করেছিল সংক্রমণ এড়াতে হাজারো সতর্কবার্তার তালিকা।  কিন্তু কোথায় কি? স্বাস্থ্য বিধির হাজারো সতর্কীবার্তার তালিকা শিকেয় তুলে দিয়ে ব্যারেজের ভাঙা লকগেট দিয়ে কিভাবে জলের স্রোত বইছে তা দেখতে দুর্গাপুর ব্যারাজে নামলো মানুষের ঢল, যে কৌতূহলী মানুষের ভিড় সামলাতে হিমশিম খেতে হল পুলিশকে।  কার্যতঃ শনিবার বিকেল গড়াতেই দুর্গাপুর ব্যারেজ রূপ নেয় বড় মেলার, যাদের মুখে না ছিল মাস্ক না ছিল সরকারী স্বাস্থ্য বিধি মানার কোনো লক্ষণ। অসহায় প্রশাসন দুর্ঘটনা এড়াতে ঘন ঘন মাইকিং করলেও কাজের কাজ আর কিছু হয়নি।  করোনার রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে পুজোর পড়ে এই বাড়তি আনন্দের পাওনা উপভোগ করতে কেউ এতটুকু সুযোগ হাতছাড়া করতে চায়নি।  বলা যেতে পারে আট থেকে আশি দুর্গাপুর ব্যারেজে শনিবার  জনতার ঢলের কাছে হার মানতে বাধ্য হল মারণ ভাইরাস করোনা।

দুর্গাপুর ব্যারেজে লকগেট পরিদর্শনে পশ্চিম বর্ধমানের জেলা শাসক পূর্ণেন্দু মাজি।

Image
  নিউজ বেঙ্গল দুর্গাপুর=শনিবার সকালে দুর্গাপুর ব্যারেজের ৩১নম্বর লকগেট ভেঙে গিয়ে বিপত্তি বাঁধে। কিভাবে এই লকগেট ভাঙলো তা নিয়ে বিভাগীয় তদন্ত শুরু হয়েছে।  যদিও এই গেটটি সংস্কারের তালিকায় ছিল বলে জানা গেছে। গত ২০১৭সালের নভেম্বর মাসে দুর্গাপুর ব্যারেজের এক নম্বর লকগেট ভেঙে গিয়ে বিপত্তি বেঁধেছিল।  ফের লকগেট ভেঙে বিপত্তি বাঁধার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসেন পশ্চিম বর্ধমানের জেলা শাসক পূর্ণেন্দু মাজি, ঘুরে দেখেন দুর্গাপুর ব্যারেজ, কথা বলেন সেচ দফতরের আধিকারিকদের সাথে। পশ্চিম বর্ধমানের জেলা শাসক পূর্ণেন্দু মাজি জানান,  দুর্গাপুর ব্যারেজের পাঁচটি গেট খুলে দিয়ে পরিস্থিতি মোকাবিলার চেষ্টা চলছে,যতক্ষণ জলের স্তর না কমছে ততক্ষন কাজে হাত দেওয়া সম্ভব নয় বলে জেলাশাসক পূর্ণেন্দু মাজি জানিয়েছেন। জল ছাড়ার জেরে বন্যা পরিস্থিতি তৈরী হবে না তো?  সাংবাদিকদের এই প্রশ্নের উত্তরে পশ্চিম বর্ধমানের জেলা শাসক পূর্ণেন্দু মাজি জানিয়েছেন, সতর্কতা জারি করা হয়েছে ঠিকই কিন্তু এই পরিস্থিতি তৈরী হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই, আর পানীয় জলের কোনোরকম সংকট তৈরী হবে না বলেও জেলা শাসক জানিয়েছেন। 

জোড়াতাপ্পি দিয়ে নয় এইবার স্থায়ী মেরামতি হোক দুর্গাপুর ব্যারেজের লকগেট, মন্তব্য দুর্গাপুর পূর্বের বিধায়ক সন্তোষ দেবরায়ের।

Image
  নিউজ বেঙ্গল দুর্গাপুর=শনিবার সকালে দুর্গাপুর ব্যারেজের ৩১নম্বর লকগেট ভেঙে বিপত্তি বাঁধে।  এই দুর্ঘটনার জন্য রাজ্য ও কেন্দ্র দুই সরকারের বিরুদ্ধে সুর চড়ালেন দুর্গাপুর পূর্বের বিধায়ক সন্তোষ দেব রায়। লকগেট দেখতে এসে সন্তোষ বাবু কথা বলেন সেচ দফতরের ইঞ্জিনিয়ারদের সাথে,  বলেন যদি লকগেট মেরামতিতে দুর্গাপুর ইস্পাত কর্তৃপক্ষর সাহায্য চান তাহলে সেই সহযোগিতা আপনারা পাবেন। কেন্দ্র ও রাজ্য দুই সরকারের বিরুদ্ধে সুর চড়িয়ে দুর্গাপুর পূর্বের বিধায়ক সন্তোষ দেবরায় বলেন,  লকগেটের স্থায়ী মেরামতির দাবী তিনি বিধানসভায় তুলেছিলেন কিন্তু গা করেনি রাজ্য সরকার আর কেন্দ্রীয় সরকারকেও তিনি চিঠি দিয়ে বিষয়টি তিনি জানিয়েছিলেন উত্তরে তাকে চিঠি দিয়ে কেন্দ্রীয় সরকার জানিয়েছিল এটি রাজ্য সরকারের বিষয়।  দুই সরকারের এই দড়ি টানাটানি আর গুরুত্ব না দেওয়ার জন্য আজ ফের সাধারণ মানুষের দুর্ভোগ বাড়লো, এর উত্তর কে দেবে। এইদিকে লকগেট মেরামতির জন্য বিশেষ একটি দল কলকাতা থেকে খুব তাড়াতাড়ি দুর্গাপুর আসছে। এইদিকে দুর্গাপুর ব্যারেজের ওপর কৌতুহলী মানুষের ভিড় জমে যাওয়াতে ব্যাপক যানজট তৈরী হয়েছে যা সামলাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে পুলিশকে। দুর্গাপুর

দুর্গাপুর ব্যারেজের লকগেট আগে কেন মেরামত করা হল না প্রশ্ন তুললেন বাঁকুড়ার সাংসদ সুভাষ সরকার, অযথা রাজনীতি করে লাভ নেই পাল্টা প্রতিক্রিয়া দুর্গাপুরের বিধায়ক বিশ্বনাথ পারিয়ালের। জল অপচয় করবেন না বার্তা দুর্গাপুরের মহানাগরিক দিলীপ অগস্তির।

Image
  নিউজ বেঙ্গল দুর্গাপুর=দুর্গাপুর ব্যারেজের লক গেট ভেঙে যাওয়ায় এবার রাজ্য সরকারের ব্যার্থতাকেই দায়ী করলেন বাঁকুড়ার বিজেপি সাংসদ ডক্টর সুভাষ সরকার। শনিবার দুর্গাপুর ব্যারেজ দিয়ে কলকাতা যাওয়ার পথে ঠিক এই প্রতিক্রিয়া দিলেন সুভাষবাবু।  বাঁকুড়ার সাংসদের প্রশ্ন কেন বছর তিনেক আগে এক নম্বর লকগেট ভাঙার পরও সেই অর্থে কোনো উদ্যোগ সরকারী স্তরে নেওয়া হল না।  শনিবার সকাল দুর্গাপুর ব্যারেজের ৩১নম্বর লকগেট ভেঙে বিপত্তি বাঁধে। খবর পেয়ে দুর্গাপুর নগর নিগমের মহানাগরিক দিলীপ অগস্তি, দুর্গাপুর পশ্চিমের বিধায়ক বিশ্বনাথ পারিয়াল, নগর নিগমের চার নম্বর বোরো চেয়ারম্যান চন্দ্রশেখর বন্দ্যোপাধ্যায় ছুটে আসেন,  ঘুরে দেখেন এলাকা।কিন্তু অদ্ভুতভাবে এত বড় দুর্ঘটনা ঘটে গেলেও সেচ দফতরের কর্মী বা আধিকারিকদের দেখা মেলেনি বলে স্থানীয়রা অভিযোগ করেছেন। দুর্গাপুর পশ্চিমের বিধায়ক বিশ্বনাথ পারিয়াল রাজ্য সরকারের ব্যার্থতার অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন,  আগের ঘটনা ঘটার পর ধাপে ধাপে লকগেট মেরামতির কাজ শুরু হয়ে গিয়েছিল, যেখানে এই ৩১নম্বর গেটও ছিল, এরই মধ্যে শনিবার এই দুর্ঘটনা ঘটে যায়, অযথা রাজনীতি করে লাভ নেই। দুর্গাপুরের মহানাগরিক দিলীপ

দুর্গাপুর ব্যারেজের লক গেট ভেঙে বিপত্তি।

Image
  নিউজ বেঙ্গল দুর্গাপুর=দামোদর ব্যারেজের  লকগেট ভেঙে বিপত্তি বাড়লো। দুর্গাপুর ব্যারেজের ৩১নম্বর গেট ভেঙে এই বিপত্তি বাড়লো। জল ঢুকে যাওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে পূর্ব বর্ধমানের বেশ কিছু অংশে।  সেচ দফতরের আধিকারিকরা জরুরি ভিত্তিতে গেট মেরামতির উদ্যোগ নিচ্ছেন।বছর তিনেক আগে ঠিক একইভাবে দামোদর ব্যারাজের এক নম্বর লকগেট ভেঙে বিপত্তি বেঁধেছিল, সেই সময় দিন চার লেগেছিল গেটের মেরামতির কাজ শেষ করতে,  গেট মেরামতির কাজ চলাকালীন  ব্যাপক জল সংকট তৈরী হয়েছিল শহর দুর্গাপুরে। এইদিকে শনিবার সকালে দামোদর ব্যারাজের ৩১নম্বর গেট ভেঙে যাওয়ার খবর চাউর হতেই সকাল থেকে কৌতুহলী মানুষের ভিড় জমে যায় দামোদর ব্যারাজে,  যে ভিড় সামলাতে হিমশিম খেতে হয় পুলিশকে, যানজট তৈরী হয় দামোদর ব্যারাজে রোডে।

সম্প্রীতির রক্তদানে ব্রতী হল দুর্গাপুরের কাজী নজরুল স্পোর্টিং ক্লাব।বিশ্ব নবী দিবস আর কোজাগরী লক্ষী পুজোর দিনে হল রক্তদানের মতো এক মহতী উদ্যোগের সূচনা।

Image
  নিউজ বেঙ্গল দুর্গাপুর=শুক্রবার বিশ্ব নবী দিবস, হজরত মহম্মদের জন্মদিন, একই সাথে শুক্রবারে বাংলার ঘরে ঘরে কোজাগরী লক্ষী পুজো। দুই সম্প্রদায়ের আজ মেলবন্ধন ঘটলো দুর্গাপুর নগর নিগমের ২৮ নম্বর ওয়ার্ডের সগরভাঙ্গা মুসলিম পাড়ায় কাজী নজরুল স্পোর্টিং ক্লাবের রক্তদানের শিবিরে।   সুদীপ দাসের মতো ছা পোষা মানুষ জানেন না তার দেওয়া রক্ত কে পাবে আর একইভাবে  মহম্মদ মোজ্জাম্মেল হোসেন কাদরীও জানেন না সরকারী হাসপাতালের ব্লাড ব্যাঙ্ক থেকে তার দেওয়া রক্ত কে কখন পাবে।   বাংলার সপ্রীতির বার্তার ধারক বাহকরা আজ ধর্মের ছুৎমার্গ সব কিছু ভুলে ভেসে গেল আনন্দের এক অন্য জোয়ারে। সগরভাঙার মুসলিম পাড়ায় কাজী নজরুল ইসলাম স্পোটিং ক্লাবের উদ্যোগে সম্প্রীতির এই রক্তদানে প্রায় ৬০জন রক্তদাতা রক্তদান করলেন।   আয়োজকদের তরফে মহম্মদ মোজাম্মেল হোসেন কাজী জানালেন, আজ বিশ্ব নবী দিবস হজরত মহম্মদের জন্মদিন যা আমাদের কাছে এক উৎসব আর অন্যদিকে কোজাগরী লক্ষী পুজোও পড়েছে এই একই দিনে, আমরা ধর্ম বুঝিনা,   বুঝিনা ধর্মের নামে কোনো নোংরা খেলা বুঝি শুধু দুই সম্প্রদায়ের পবিত্র এই দিনে যে রক্ত দেওয়া হচ্ছে সেই রক্ত কারোর প্রাণ বাঁচাবে এর চেয়ে বড় প্র