Posts

Showing posts from December, 2020

কর্মরত অবস্থায় শ্রমিক দুর্ঘটনায় দশ লক্ষ আর পরিবারের একজনের চাকরি সরকারীভাবে ঘোষণা করুক শ্রম দফতর, প্রস্তাব দিলেন আই. এন. টি. টি. ইউ. সি র পশ্চিম বর্ধমান জেলা সভাপতি বিশ্বনাথ পাড়িয়াল।

Image
নিউজ বেঙ্গল দুর্গাপুর=কর্মরত অবস্থায় কোন শ্রমিকের দুর্ঘটনায় মৃত্যু হলে পরিবারকে দশ লক্ষ টাকা আর একজনের চাকরীর ব্যবস্থা করুক কর্তৃপক্ষ। শ্রম দফতরের কাছে এই প্রস্তাব দিলেন আই. এন. টি. টি. ইউ. সি পশ্চিম বর্ধমান জেলা সভাপতি বিশ্বনাথ পাড়িয়াল। যুক্তি হিসেবে তৃণমূল ট্রেড ইউনিয়ননের এই জেলা সভাপতি বলেন, কোনো শ্রমিকের মৃত্যু টাকার অঙ্কে হিসেব করা যায়না,আর কোনো দুর্ঘটনা ঘটলে দশ লক্ষ টাকা যদি সরকারীভাবে করে দেওয়া হয় তাহলে ট্রেড ইউনিয়নের মধ্যস্থতার প্রয়োজনই হয়না। বৃহস্পতিবার দুর্গাপুরের কোক ওভেন থানার অন্তর্গত খয়রাসোলের কাছে বেসরকারী এক কারখানায় দুর্ঘটনায় শ্রমিক মৃত্যুর ঘটনা ঘটে।  শুক্রবার সকালে মৃত শ্রমিকের ক্ষতিপূরনের দাবীতে কারখানার গেটের সামনে বিক্ষোভ দেখায় শ্রমিকরা।  এরপর আই. এন. টি. টি. ইউ. সির পশ্চিম বর্ধমান জেলা সভাপতি বিশ্বনাথ পাড়িয়াল আসেন কারখানার গেটে, কথা বলেন, কর্তৃপক্ষের সাথে,দাবী জানান নার্য্য ক্ষতিপূরণের।  আর এখানেই আই. এন. টি. টি. ইউ. সি পশ্চিম বর্ধমান জেলা সভাপতি, বিশ্বনাথ পাড়িয়াল জানান, শ্রম দফতর যদি ক্ষতিপূরণের অঙ্ক দশ লক্ষ টাকা আর পরিবারের একজনের চাকরি ঠিক করে দেয় তাহলে গেটের স

জীবন্ত সদ্যজাত কন্যা সন্তানকে পুঁতে দেওয়ার অভিযোগ বাবা মায়ের বিরুদ্ধে। অমানবিক এক ঘটনার সাক্ষী হয়ে রইল দুর্গাপুরের মানুষ। একেই বলে হয়তো “রাখে হরি মারে কে”।

Image
নিউজ বেঙ্গল দুর্গাপুর=করোনা আবহে কেটে গেল ২০২০সাল।মারণ ভাইরাসের বিষাক্ত ছোবলে ত্রাহি ত্রাহি রব ছিল গোটা বিশ্ব, হু হু করে বেড়েছে মৃত্যু মিছিল। কিন্তু করোনার চেয়েও ভয়ঙ্কর ছোবল যে আমাদের গ্রাস করে বসে আছে তার জ্বলন্ত প্রমান মিলল বৃহস্পতিবার সকালে।  কন্যা সন্তান হয়ে জন্ম নেওয়াটাই ছিল একটা বড় অপরাধ,আর যার জেরে কনকনে ঠান্ডায় একরতি সদ্যজাতের ঠাঁই হল ফাঁকা মাঠে,এক হাত গর্তের মধ্যে।দুর্গাপুরের নিশান হাট বস্তির ভেতর দুর্গাপুর নগর নিগমের স্বাস্থ্য কেন্দ্রের পাশের ফাঁকা মাঠের মধ্যে অমানবিক এই ঘটনার সাক্ষী হয়ে রইল এলাকার মানুষ।  স্থানীয় সূত্রমাফিক জানা যাচ্ছে সুনীল রুইদাস,পেশায় রিক্সা চালক সুনীল বাবু চার সন্তানের বাবা, ফের রুইদাস দম্পতির এক কন্যা সন্তান হওয়ায়, তাকে নিশান হাট বস্তির একটি ফাঁকা মাঠে জীবিত অবস্থায় পুঁতে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ,  আশপাশের ছোটো ছেলেমেয়েরা মাঠে খেলার সময় সদ্যজাত ঐ শিশুর কান্নার আওয়াজ পেয়ে ছুটে যায় ঐ গর্তের সামনে দেখেন ব্যাগবন্দী ঐ সদ্যজাত কাঁদছে সাথে সাথে তাকে ঐ শিশুরাই উদ্ধার করে তার মা বাবার কাছে দিয়ে আসে,তড়িঘড়ি স্থানীয় বাসিন্দারাই অসুস্থ ঐ শিশুকে দুর্গাপুর মহকুমা হাসপাতালে

সান্তা সেজে দুর্গাপুর জিআরপি কর্মীরা অসহায় মানুষের পাশে থাকার বার্তা দিলেন।

Image
নিউজ বেঙ্গল দুর্গাপুর=ছোট্ট লাজমন্তি রতনদের জানা নেই কে সান্তা? স্নেহময়ী মায়ের আদুরে গলা এদের কখনো বলেনি “বাবা ঘুমিয়ে যাও, কাল সকালে দেখবে সান্তা তোমাকে উপহার দিয়ে চলে গেছে”।  সান্তা নয়,ছোট্ট রতন, লাজমন্তীরা রাতে ঘুমোতে যায় সকালে পেট পুরে খেতে পারবে কিনা সেই চিন্তা নিয়ে। বুধবার বছরের শেষদিনটা তাই ছোট্ট রতন আর লাজমন্তীদের কাছে ছিল যেন আনন্দের এক জোয়ারে ভেসে যাওয়ার দিন।,  আর সৌজন্যে ছিল দুর্গাপুর জিআরপি। সকাল সকাল রতন লাজমন্তিরা হাজির হয়ে গিয়েছিল দুর্গাপুর স্টেশনের চার নম্বর প্লাটফর্মে, এরা চিনতো না কে এই সান্তা, আর কি বা থাকবে সান্তার উপহারের ডালিতে।  অনুপ বাগদি নামে সান্তাবেশী এক জিআরপি কর্মী যখন হাজির দুর্গাপুর স্টেশনে,কাঁধে থাকা ঝুলি থেকে বের করছেন একের পর এক উপহার তখন ছোট্ট রতন আর লাজমন্তীরা বুঝতে পারলো কে এই সান্তা।  নতুন বস্ত্র, লুচি ডিম তরকারি সাথে নতুন বস্ত্র সবকিছু পেয়ে যেন এরা আজ আত্মহারা। পেট পুরে খেতে পাওয়াটা আজ এদের কাছে বড় উপহার, কারণ অভাবের দানবটা যে এদের খুব জ্বালাতন করে,  খিদের যন্ত্রনা এদের সব হাসি কেড়ে নেয়। দুর্গাপুর জিআরপির সান্তা বেশে অভিনব সামাজিক এক দায়দ্ধতার কাজে

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ফ্লেক্স পুড়িয়ে দিল দুষ্কৃতীরা। তরজা বিজেপি তৃণমূলের, ঘটনাস্থলে পুলিশ।

Image
নিউজ বেঙ্গল দুর্গাপুর=প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ফ্লেক্স পুড়িয়ে দিল দুষ্কৃতীরা। বৃহস্পতিবার সকালে পশ্চিম বর্ধমানের কাঁকসার হাটতলা এলাকার এই ঘটনাতে নিমেষে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়লো।  খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে আসে কাঁকসা থানার পুলিশ। বিজেপির বর্ধমান সদর জেলার সহ সভাপতি রমন শর্মার অভিযোগ, এই ঘটনার পেছনে তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা রয়েছে , আর পরাজয় নিশ্চিত জেনে তৃণমূল এই কাজ করছে বলেও অভিযোগ করেছেন এই বিজেপি নেতা। যদিও বিজেপির বিরুদ্ধে পাল্টা গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের অভিযোগ এনেছেন তৃণমূল নেতৃত্ব,  দলের নেতা দেবদাস বক্সীর অভিযোগ, প্রচারের আলোতে আসতে বিজেপি এই কাজ করে তৃণমূল কংগ্রেসের ওপর দায় চাপাচ্ছে। বৃহস্পতিবার সকালে কাঁকসা থানা থেকে ঢিল ছোড়া দুরুত্বে হাটতলা এলাকায় নরেন্দ্র মোদীর পুড়ে যাওয়া ফ্লেক্স দেখতে পেয়ে বিজেপি কর্মীরা ক্ষোভে ফেটে পড়েন,  খবর পেয়ে কাঁকসা থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে ছুটে আসে, শান্ত করে উত্তেজিত বিজেপি কর্মীদের। তবে এই ইস্যুতে যদি পুলিশ প্রশাসন কোনো পদক্ষেপ যদি না নেন তাহলে বৃহত্তর আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি দিয়ে রেখেছে বিজেপি নেতৃত্ব।  বৃহস্পতিবার সকালে এই ঘটনার জেরে চাপা উত্তেজনা রয়েছে কাঁকসা

বেপরোয়া ওভারলোড বালির গাড়ি খারাপ করে দিচ্ছে রাস্তা, বাড়াচ্ছে প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনার আশঙ্কা, প্রতিবাদে দুর্গাপুরের লিঙ্ক রোড অবরোধ করে দিয়ে বিক্ষোভ বিজেপি কর্মী সমর্থকদের।

Image
নিউজ বেঙ্গল দুর্গাপুর=ওভারলোডেড বালির গাড়ি নষ্ট করে দিচ্ছে রাস্তা, সাথে বাড়াচ্ছে প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনার আশঙ্কা। বুধবারও এই রাস্তার ওপর বিকল হয়ে পড়ে বিপজ্জনক অবস্থায় রাস্তার ধারে দাঁড়িয়ে পড়ে ওভারলোডেড একটি  বালির গাড়ি,  প্রতিবাদে রাস্তা অবরোধ শুরু করে দেয় বিজেপি কর্মী সমর্থকরা। বুধবার রাতে ঘটনাটি ঘটে দুর্গাপুর ইস্পাত নগরী লাগোয়া লিঙ্ক রোড এলাকায়। প্রায় ঘন্টা খানেক ব্যাস্ততম এই রাস্তা অবরুদ্ধ হয়ে থাকার জেরে যানজট তৈরী হয় লিঙ্ক রোডে।  খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসে পুলিশ,অবরোধকারীদের বুঝিয়ে শান্ত করে পরিস্তিতি।  বিজেপির দুর্গাপুর পশ্চিমের এক নম্বর মন্ডল সভাপতি পঙ্কজ গুপ্তার অভিযোগ,সূর্য্য অস্ত গেলেই শুরু হয় এই রাস্তার ওপর ওভারলোডেড বালির গাড়ির দাপাদাপি,  পুলিশ সব জানে, অথচ রহস্যময় কোনো কারণে তারা নীরব আর এই সুযোগে শাসক দলের ছত্রছায়ায় থাকা সিন্ডিকেট বাহিনীর দৌরাত্ম বাড়ে, সাথে লিঙ্ক রোডের ওপর দিয়ে বেপরোয়া হয়ে ওঠে ওভারলোডেড বালির গাড়ি,  যা প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনার আশঙ্কা বাড়াচ্ছে। বুধবার রাস্তা অবরোধের পরও ফের যদি লিঙ্ক রোডের ওপর দিয়ে ওভারলোডেড বালির গাড়ি বেপরোয়াভাবে যাতাযাত করে তাহলে শীর্ষ নেতৃত্বকে সাথে আ